আমাদের সময়ে এত গিড়ায় গিড়ায় বোর্ড এক্সাম ছিল না।
শিশু কিশোর বয়সে আমরা কেবল খেলতাম।
ডাঙ্গুলি, মার্বেল, হাডুডু, ফুটবল, ক্রিকেট, গোল্লাছুট, বউচি, দাড়িয়াবান্ধা, ডুবসাঁতার আরো কত কী খেলতাম।
মাঝে মাঝে খেলা নিয়া খামছাখামছি, মারামারি করতাম।
আমাদের পড়াটাও ছিল খেলা। ভাই-বোন, বন্ধু-বান্ধব মিলে পাগাড়ে গিয়ে পাটি বিছায়ে পড়তাম। অংক করতাম।
সন্ধ্যাবেলায় বাড়িতে গৃহ শিক্ষক আসতেন। বড় টেবিল ঘিরে আমরা বসতাম। আমাদের গৃহশিক্ষকগণ ছিলেন পাড়াতো মামা, চাচা, ভাই কিংবা নানু, দাদু। আমরা তাঁদেরকে স্যার বলতাম না। মামা, কাকা, দাদা, নানা-ই বলতাম।
পড়া না পারলে তাঁরা আমাদের পিঠে হাতের কবজি ফাঁপা করে কিল দিতেন। আমরা সবাই খিল খিল করে হাসতাম। যেদিন জোরে দিতেন, ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদতাম।
শিশু কিশোর বয়সে আমরা কেবল খেলতাম।
ডাঙ্গুলি, মার্বেল, হাডুডু, ফুটবল, ক্রিকেট, গোল্লাছুট, বউচি, দাড়িয়াবান্ধা, ডুবসাঁতার আরো কত কী খেলতাম।
মাঝে মাঝে খেলা নিয়া খামছাখামছি, মারামারি করতাম।
আমাদের পড়াটাও ছিল খেলা। ভাই-বোন, বন্ধু-বান্ধব মিলে পাগাড়ে গিয়ে পাটি বিছায়ে পড়তাম। অংক করতাম।
সন্ধ্যাবেলায় বাড়িতে গৃহ শিক্ষক আসতেন। বড় টেবিল ঘিরে আমরা বসতাম। আমাদের গৃহশিক্ষকগণ ছিলেন পাড়াতো মামা, চাচা, ভাই কিংবা নানু, দাদু। আমরা তাঁদেরকে স্যার বলতাম না। মামা, কাকা, দাদা, নানা-ই বলতাম।
পড়া না পারলে তাঁরা আমাদের পিঠে হাতের কবজি ফাঁপা করে কিল দিতেন। আমরা সবাই খিল খিল করে হাসতাম। যেদিন জোরে দিতেন, ভ্যাঁ ভ্যাঁ করে কাঁদতাম।
আমাদের শৈশব ভাল ছিল।
সত্যিই ভাল ছিল।
পরীক্ষায় ফেল করে কোন অবুঝ শিশু, কিশোর আত্মহত্যা করেছিল কি না আমরা জানি না।
সত্যিই ভাল ছিল।
পরীক্ষায় ফেল করে কোন অবুঝ শিশু, কিশোর আত্মহত্যা করেছিল কি না আমরা জানি না।
আমাদের সময় ভাল ছিল। সুন্দর ছিল।
এখনকার মতো এমন ভয়ংকর ছিল না।
এখনকার মতো এমন ভয়ংকর ছিল না।
এসএসসির আগে সকল বোর্ড পরীক্ষা বাতিল হোক।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন