জীবন আর মরণের ব্যবধানে একটা কিছু থুয়ে আমি যাব।
আমার অধঃপতনের সীমা শেষ হইবার আগে, ত্যানা দিয়ে
ক্ষতবিক্ষত সময়ের বীজ ছোট ছোট পুটলিতে বেঁধে আমি গুণবো-
এক, দুই, তিন...
সূর্য ডোবার পর, ক্রমাগত শুকিয়ে চলা মরা নদীর মতো
আমারও সময় ফুরিয়ে যাবে শেষে! ধীরে! ধীরে! নরম মাটির ভেতর!
এইভাবে ফুরিয়ে যাবার আগে-
সেইসব পুটলি, ধানের ক্ষেতের কোণায় আমি পুতে পুতে থুবো। গোপনে।
আমার অধঃপতনের সীমা শেষ হইবার আগে, ত্যানা দিয়ে
ক্ষতবিক্ষত সময়ের বীজ ছোট ছোট পুটলিতে বেঁধে আমি গুণবো-
এক, দুই, তিন...
সূর্য ডোবার পর, ক্রমাগত শুকিয়ে চলা মরা নদীর মতো
আমারও সময় ফুরিয়ে যাবে শেষে! ধীরে! ধীরে! নরম মাটির ভেতর!
এইভাবে ফুরিয়ে যাবার আগে-
সেইসব পুটলি, ধানের ক্ষেতের কোণায় আমি পুতে পুতে থুবো। গোপনে।
একদিন কাকডাকা ভোরে, ঘাসের আড়ালে পুটলি হতে গজানো
অবিস্মরণীয় গাছগুলি থমকে দেবে চাষাদের ধারালো কাস্তে!
ক্ষেত নিড়ানোর কালে, উদ্ভট আবেগে রেখে দেবে চাষারা সেই সব গাছ!
আহা! গাছ! অচেনা গাছ!
গোড়া হইতে আগাছা সাফ করিবার পরে, তাহারা কবে- এইগুলি কী গাছ?
কী অদ্ভুত! কী করুণ! কী আপন! কী মনোরম! আহা! কী সুন্দর!
অবিস্মরণীয় গাছগুলি থমকে দেবে চাষাদের ধারালো কাস্তে!
ক্ষেত নিড়ানোর কালে, উদ্ভট আবেগে রেখে দেবে চাষারা সেই সব গাছ!
আহা! গাছ! অচেনা গাছ!
গোড়া হইতে আগাছা সাফ করিবার পরে, তাহারা কবে- এইগুলি কী গাছ?
কী অদ্ভুত! কী করুণ! কী আপন! কী মনোরম! আহা! কী সুন্দর!
একদিন সব দুর্বৃত্তের উস্কানিতে সরল চাষাগুলি চালিয়েছিল নির্মম কাস্তে
এইসব গাছে! তাহারা ফিরিয়া আসিবে ফের, পুটলিতে বাধা বীজের ভেতর।
মহাসমারোহে উঠিবে জেগে আমাদের নিজের গাছগুলি, ফুলে আর ফলে!
নতুন শতাব্দীতে, নতুন বিপ্লবে, আমরা ফলাবো আমাদের ফসল, নতুন করে।
এইসব গাছে! তাহারা ফিরিয়া আসিবে ফের, পুটলিতে বাধা বীজের ভেতর।
মহাসমারোহে উঠিবে জেগে আমাদের নিজের গাছগুলি, ফুলে আর ফলে!
নতুন শতাব্দীতে, নতুন বিপ্লবে, আমরা ফলাবো আমাদের ফসল, নতুন করে।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন