আমাদের হৃদয়ের ভেতর এক আনন্দ আছে।
এই আনন্দ নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি।
বেঁচে থাকি মাঠে, ধানের ভেতর কিংবা এক ঘড়া জলে
যেখানে গাঙপাড় হতে নেয়ে আসে ছলিমের বউ, ভেজা কাপড়ে!
ঘড়া কাঁখে হেলেদেুলে আসে, পানি ঢালতে গরুর গোয়ালে।
গোয়ালে বড় বড় চাড়ি!
এই আনন্দ নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি।
বেঁচে থাকি মাঠে, ধানের ভেতর কিংবা এক ঘড়া জলে
যেখানে গাঙপাড় হতে নেয়ে আসে ছলিমের বউ, ভেজা কাপড়ে!
ঘড়া কাঁখে হেলেদেুলে আসে, পানি ঢালতে গরুর গোয়ালে।
গোয়ালে বড় বড় চাড়ি!
আনন্দ আছে সিথানের বালিশে! একটা বালিশ পরিত্যাক্ত হলে পরে
অন্ধকারেও আনন্দ আছে!
কিছুক্ষণ।
অথবা বকরির খোঁয়াড়ে পাঁঠার অত্যাচারে আমাদের আনন্দ!
এইসব আনন্দ নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি- অন্ধকারে কিংবা আলোতে।
ঘরে এবং বাইরে।
সদরে এবং অন্দরে।
অন্ধকারেও আনন্দ আছে!
কিছুক্ষণ।
অথবা বকরির খোঁয়াড়ে পাঁঠার অত্যাচারে আমাদের আনন্দ!
এইসব আনন্দ নিয়ে আমরা বেঁচে থাকি- অন্ধকারে কিংবা আলোতে।
ঘরে এবং বাইরে।
সদরে এবং অন্দরে।
এই যে চন্দ্রগ্রহণ হবে, এখানে আমাদের আনন্দ!
চাঁদের নরম আলো অন্ধকারে তলিয়ে যাবার আশায়
রাত জেগে জেগে, হই হুল্লাড় করে অপেক্ষা করি আমরা।
মাংস আর পানীয় নিয়ে বসি। খাই। ফেলাই।
চন্দ্রগ্রহণে আনন্দ আছে!
খাওয়াতে এবং ফেলানোতেও!
চাঁদের নরম আলো অন্ধকারে তলিয়ে যাবার আশায়
রাত জেগে জেগে, হই হুল্লাড় করে অপেক্ষা করি আমরা।
মাংস আর পানীয় নিয়ে বসি। খাই। ফেলাই।
চন্দ্রগ্রহণে আনন্দ আছে!
খাওয়াতে এবং ফেলানোতেও!
বন্যার তোড়ে ধ্বসে যাওয়া ঘর দেখতে দেখতে আমরা চা খাই।
টিভিতে কিংবা ফেসবুকে এইসব দেখি।
দেখাতে আনন্দ আছে!
গল্প করি শহরের রেঁস্তোরায় কিংবা গলির মুখের টং দোকানে-
‘মানুষেরা আসে। শহরে।
দলবেঁধে।
সারি সারি।
মানুষেদের ঘর নাই। খাবার নাই।’
কিংবা এইসব লিখে লিখে আমরা ফেসবুকে থুই।
ফেসবুকে আনন্দ আছে।
গল্পতেও।
টিভিতে কিংবা ফেসবুকে এইসব দেখি।
দেখাতে আনন্দ আছে!
গল্প করি শহরের রেঁস্তোরায় কিংবা গলির মুখের টং দোকানে-
‘মানুষেরা আসে। শহরে।
দলবেঁধে।
সারি সারি।
মানুষেদের ঘর নাই। খাবার নাই।’
কিংবা এইসব লিখে লিখে আমরা ফেসবুকে থুই।
ফেসবুকে আনন্দ আছে।
গল্পতেও।
২৭ জুলাই ২০১৮, মোহাম্মদপুর, ঢাকা।
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন